শিশুদের ইসলামিক নাম রাখার ক্ষেত্রে কুরআন ও ইসলামের নির্দেশনা

Posted on : September 16, 2022 | post in : Islamic Stories |Leave a reply |

আসসালামু-আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
সবাই কেমন আছেন ?
আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন ৷

শিশুদের ইসলামিক নাম রাখার ক্ষেত্রে কুরআন ও ইসলামের নির্দেশনা

তো আজকে আমরা নবজাতক শিশুর নামকরন নিয়ে পবিত্র আল কুরআন এবং সুন্নাত তথা ইসলাম  আমাদের যে সকল নির্দেশনা দিয়েছে সে বিষয়গুলো যানব
সাথে কিছু ছেলে ও মেয়েদের সুন্দ সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ দেখে নিব ৷

NOT:


  • একটি সুন্দর ইসলামিক নাম হতে পারে পরকালের মুক্তির সহায়ক ৷
  •  আমরা প্রায় সকলেই একদিন না একদিন বাবা অথবা মা হব ৷
  • তাই আমাদের সন্তানের যাতে একটি সুন্দর ইসলামিক নাম রাখতে পারি
    সেই জন্য এই লেখাটি সবাই পুরা পড়বেন অনুরোধ রইল ৷

ইসলামিক নাম এই পোষ্টে আমরা যেযে বিষয় গুলো যানতে পারব !

  1. ছেলে- মেয়েদের নাম রাখার ক্ষেত্রে কুরআন ও ইসলামের দিক নির্দেশনা
  2. ইসলামে যে সকল নাম রাখা যাবে ও যে সকল নাম রাখা যাবেনা!
  3. শিশুর ইসলামি নাম রাখার গুরুত্ব !
  4. নামের অর্থ বুঝে সন্তানের নাম রাখা !
  5. শিশুর নাম রাখার ক্ষেত্রে কার হক বেশি ?
  6. সন্তান জম্নগ্রহনের পর কখন নাম রাখা উত্তম ?
  7. সন্তানের নাম রাখার উপর তার জীবনের উপর যে প্রাভাব পড়ে ৷
  8. কিভাবে নতুন নতুন সুন্দর ইসলামিক নাম খুজে পাবেন !

একটি সন্তান পৃথিবীতে আসার পর তার নামকরন করা হয় ৷
আর নাম এর প্রভাব ব্যাক্তির জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে ৷
হযরত মুহাম্নাদ সা: বলেছেন বাবা-মার পক্ষথেকে সর্ব প্রথম উপহার হল
সন্তানের জন্য একটি সুন্দর ইসলামি নাম রাখা ৷

নবজাতক শিশু বা বাঁচ্চাদের নাম ইসলামিক রাখার তিনটি কারণ ৷

  • প্রথমত একজন মুসলমানের নাম অবশ্যই ইসলামিক হওয়া উচিত ৷
    বিশ্ব নবী বলেছেন কিয়ামতের দিন তোমাকে তুমার নাম এবং তোমার বাবার নাম ধরে ডাকা হবে ৷
    তাই নামগুলো সুন্দর ও ইসলামিক হতে হবে ৷
    ছেলেদের জন্য আল্লাহর কাছে সবথেকে প্রিয় নাম হল আব্দুল্লা ও আবদুর রহমান ৷
    বিশ্ব নবী অনেকের নাম পরিবর্তন করে দিয়েছিল ৷
    যেমন একজন এর নাম ছিল হাঝান যার অর্থ দুরচিন্তা ৷
    নবীজি বললেন দুরচিন্তা কি কার নাম হতে পারে ?
    আজ থেকে তুমার নাম ছাহাল যার অর্থ সহজ ৷

অথএব ইসলামি নাম রাখার যদি কোন গুরুত্ব না থাকত
তাহলে বিশ্ব নবী কখনও ইসলামি নাম রাখতে বলত না ৷

  • দ্বিতীয়ত নামের একটি প্রভাব ব্যাক্তির জীবনে পড়ে থাকে ৷
    হুদায়বিহার সন্ধির সময় , মুসলমানদের সাথে চুক্তির জন্য মক্কির
    কাফেরদের পক্ষ থেকে নবীজির কাছে কয় এক দফায় কয় একজন প্রতিনিধী আসচিছল ৷
    আর প্রতিবার নবীজি তাদের নাম জিগ্গাসা করে এবং ফিরিয়ে দেয় কোন রকম চুক্তি ছাড়া ৷
    কয় একজন আসার পর একজন এর নাম সুনে ইয়াসির ৷ যার অর্থ সহজ ৷
    নবীজি বলে ঠিক আছে তুমার সাথে বনিবনা হবে এবং ঠিকই চুক্তি হয়ে যায় ৷
    এ থেকে বুঝা যায় ব্যাক্তির জীবনে নামের প্রভাব অবশ্যই পড়ে তানাহলে নবীজি এমনটা করতেন না ৷

একটি ঘটনা : এক সিয়ার দুটি ঘুড়া ছিল ৷ তিনি আবুবক্কার ও ওমর এর উপর খুব ক্ষিপ্ত ছিল ৷
একারণে তার দুই ঘোড়ার নাম রাখছিল
যথা — আবুবক্কার ও ওমর

৷ ঘটনা ক্রমে ঐলোকটা তার দুই ঘোড়ার যে কোন একটার লাথি খেয়ে মারা যায় ৷
তারপর লোকজন এক আলেম এর কাছে ঘটনা বর্ননা করেন ৷
পরে সেই আলেম বলেন খবর নিয়া দেখ তাকে যে ঘোড়ায় লাথি দিছে সেই ঘোড়ার নাম ওমর ছিল ৷
কারণ ওমর অন্যায় ও বাতিলের বারদ্ধে কঠর ও শক্ত ছিলেন ৷
পরে খবর নিয়া দেখা গেছে হ্যাঁ সেই ঘোড়ার নাম ছিল ওমর ৷
অথএব নামের একটা প্রভাব ব্যাক্তির জীবনে পড়ে ৷


  • তিতীয়ত মানুষের নাম তার ধর্মিয় পরিচয় বহন করে ৷
    দেখবেন বেসির ভাগ ধর্মে তাদের নামগুলো ধর্মিও পরিচয় বহন করে এমন নাম রাখে ৷
    দেখবেন ইহুদি খিষ্টান রাও নেককার দের নাম অনুসরন করে নাম রাখে ৷
    যেমন David নাম রাখে দাউথ আ: এর নামের সাথে মিলিয়ে ,
    Marre নাম রাখে মারিয়াম এর নামের সাথে মিলিয়ে ৷

অথএব আমাদের সন্তানদের নাম অবশ্যই ইসলামিক নাম রাখতে হবে ৷
যাতে করে আমাদের পরবর্তি প্রোজম্ন বুঝতে পারে যে আমাদের বাব-দাদারা মুসলমান ছিল ৷
আর যদি আপনি এমন নাম রাখেন যে নাম কোন র্ধর্মিয় পরিচয় বহন করে না ৷
তাহলে ১০০-২০০ বছর পর যদি কখনও তার নাম নিয়ে আলোচনা হয়
তাহলে বুঝা যাবে না সে কোন ধর্মের মানুষ ছিল ৷

এবার আসা যাক সন্তানের নাম রাখার ক্ষেত্রে কার হক বেশি ?



সন্তান জন্ন গ্রহরণ করার পর তার নাম রাখার জন্য লোকের অভাব হয় না ৷
বাবা একনাম রাখে মায়ে এক নাম রাখে দাদা-দাদি নানা-নানি এক নাম রাখে ৷
এভাবে অনেক ঝামেলার সৃষ্টি হয় ৷
এমন যদি মত বিরোধ হয় তাহলে অবশ্যই বাবা যে নাম রাখবে সেই নাম মেনে নিয়ার মানসাকতা সবার থাকা উচিৎ ৷
অথএম এখানে সন্তানে নাম রাখার ক্ষেত্রে বাবার হক বেশি ৷

এবার আসি সন্তানের নাম কোন দিন রাখলে ভাল হয় ?



নামকরন এর ক্ষেত্রে অনেক ওলামারা বলেছে জম্নর দিনই নাম রাখতে ৷
আবার অনেকে বলেছে ৩য় দিনে নাম রাখতে আবার কেও ৭তম দিনে রাখতে বলেছে ৷
তবে ৭তম দিনে আকিকা করা সুন্নাত তাই এই দিনে নাম রাখলে ভাল হয় ৷

অর্থ বুঝে সন্তানের নাম রাখা



সবাই নতুন নতুন নাম রাখতে চায় তার ছেলে-মেয়ের জন্য ৷
যে নাম ইতিপূর্বে কেও রাখে নাই ৷
হ্যাঁ তবে আপনি যে নামই রাখুন না কেন সেই নামের অর্থ যেন সুন্দর ও ইসলামিক হয় ৷

কোন ধরনের ইসলামিক নাম সব থেকে ভাল ?



দেখুন আল্লাহর কাছে সবথেকে প্রিয় নাম হল দুটি যথা
আব্দুল্লা
আব্দুর রহমান ৷

তো নাম রাখার ক্ষেত্রে আপনি মহান আল্লাহর যে নাম গূলো আছে সেগুলা রাখতে পারেন প্রথমত ৷
তারপর নবী-রাসূলদের নাম রাখতে পারেন ৷ নবী-রাসূলদের বিবিদের নাম রাখতে পারেন ৷
তারপর সাহাবিদের নাম রাখতে পারেন ৷ এরপর ওলামা দের নাম রাখতে পারেন ৷

নতুন নতুন সুন্দর ইসলামিক নাম তৈরি করা বা খুজে বের করবেন যেভাবে

অনেক সময় দেখা যাই যে নাম রাখতে চাচছি সেই নাম আসেপাশের অনেকে রেখে ফেলেছে ৷
যেমন আপনার ভাতিজার নাম রহিম অপর দিকে আপনার সালার নাম ও রহিম
এখন আবার আপনার ছেলের নাম কেমনে রহিম রাখবেন ৷


দেখুন এমন হলেও আপনি আপনার ছেলের নাম রহিম রাখেন কোন সমস্যা নাই ৷
সৌদি আরবে এমন অনেক পরিবার আছে দাদার নাম নাতির নাম একই ৷
এতে তাদের সমস্যা হয়না আপনার কেন হবে ৷


এরপরও আপনি খুব সহজে সুন্দর সুন্দর নাম তৈরি করতে পারেন দুটি নাম এক সাথে মিলিয়ে ৷


যেমন : অব্দুর রহিম , আব্দুর জব্বার , ওমর ফারুক , আবদুর গফুর ইত্যাদি ৷

এভাবে আল্লাহর যে সকল নাম আছে তার সাথে মিক্স করে আপনি নতুন নাম রাখতে পারবেন ৷
দেখবেন একটি না একটি খাপ খেয়ে যাবে ৷
তার কারণ সব নামত আর আপনির ফ্যামেলিতে থাকবে না ৷


আপনি নবীদের নাম রাখতে পারেন ৷
নবীদের মেয়ে ও বিবিদের নাম রাখতে পারেন ৷
আপনি খুজে দেখুন হাজার হাজার নাম রয়েছে ৷

ইসলামে যে সকল নাম রাখা নিষেধ

ইসলামে যে সকল নাম রাখা নিষেধ

ইসলামে অনেক নাম আছে যেগুলার অর্থ খারাপ সেগুলা রাখা যাবে না ৷
যেমন কার নাম রাখলেন শয়তান ৷ শব্দগত অর্থে বুঝা যাচছে এটা কি অর্থ প্রকাশ করছে ৷
আবার যেমন খিনজির যার অর্থ শুকর ৷
এখন আপনি কি আপনার সন্তানের নাম শুকর রাখবেন ? অবশ্যই না ৷
তাই যে সকল নামের অর্থ খারাপ অর্থ বুঝাই সে সকল নাম রাখা যাবে না ৷
ফিরাউন , নমরুদ, আবুযাহেল এসব নাম রাখা যাবে না ৷


আবার যেসকল নামের অর্থ শিরখ বা ইসলাম এর সাথে সাংর্গসিক সে নাম রাখা যাবে না ৷
যেমন অনেকে নাম রাখে আবুল বাসার যার অর্থ বাসার অর্থ মানুষ জাতী
আর আবুল বাসার মানে হল গোটা মানব জাতির পিতা ৷
এখন মানব জাতির পিতা হল আদম আ: ৷
কিন্তু আপনার ছেলের নাম রাখলেন আবুল বাসার যে
এখনও একটি সন্তান জম্ন দিতে পারলনা সে কিভাবে মানব জাতির পিতা হবে ৷

  • আবার অনেকে চাহাবিদের নাম এবং টাইটেল এক করে নাম রাখে ৷
    যেমন ওসমান গনি , ওমর ফারুক , আবুবক্কার সিদ্দিক ইত্যাদি ঠিক না ৷
    কারণ ফারুক সিদ্দিক গনি এগুলা তাদের মরজাদার টাইটেল আপনার ছেলের ক্ষেত্রে এটা খাটে না ৷
    পৃথিবীতে সিদ্দিক ফারুক গনি তাদের নামের ক্ষেত্রেই বসবে অন্য কার ক্ষেত্রে না ৷
  • অপরদিকে আল্লাহর কিছু নাম আছে যা সরাসরি রাখা যাবে না ৷
    আল্লাহর কিছু নাম আছে যা বান্দার জন্য খাটে আবার কিছু নাম আছে যা বান্দার জন্য খাটে না ৷
    যেমন রাজ্জাক যার অর্থ রিজিকদাতা ৷ এখন ভেবে দেখেন রিযাকদাতা তো এক মাত্র আল্লাহ ৷
    আপনার ছেলে কিভাবে রিযিকদাতা হবে ৷ খালেক অর্থ সৃষ্টিকর্তা ৷

এখন সৃষ্টিকর্তা এক মাত্র আল্লাহ ৷ আবার আহাদ অর্থ একক , ছামাদ অর্থ কার মোখাপেক্ষি না ৷
এসব নাম রাখা যাবে না ৷ তবে এসব নামের আগে আবদুল যোগ করে রাখতে পারেন ৷

তাই আল্লাহর এসব নাম রাখবেন না রাখলে দেখা যাবে মানুষে ব্যাংগ করে ডাকবে তাকে
আবার সরাসরি আল্লার নাম ধরে ডাকবে যা কখনও মেনে নিয়া যায় না ৷

যেমন যদি কাওকে ডাকদেন খালেক বলে তাহলে আপনি বলছেন এ সৃষ্টিকর্তা এদিকে আয় ৷
এখানে আপনি আল্লাহকে ডাকছেন অবমাননা করে ৷ আবার এই নাম নিয়ে ব্যাংগ করবে ৷
তাই সাবধাণ ৷

আসুন এবার কিছু ছেলে ও মেয়ে শিশুর নাম রাখার জন্য কিছু সুন্দর ইসলামিক নাম দেখে নেয় !

প্রথমে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

  • আব্দুল্লা – অর্থ বান্দা, দাস বা গোলাম
  • আব্দুর রহমান – এখানে আব্দুর অর্থ দাস বা গোলাম
    এবং রহমান অর্থ দয়াময় বা পরম করুণাময় ৷

আব্দুল্লা এবং আব্দুর রহমান এই দুটি নাম মহান আল্লাহর কাছে সব থেকে প্রিয় ৷

  1. মুশতাক তাহমিদ – আল্লহর প্রশংসাকারী
  2. মুশতাক শাহরিয়ার – আগ্রহী রাজা
  3. মুশতাক নাদিম – আগ্রহী সঙ্গী
  4. মুশতাক মুজাহিদ – আগ্রহী ধর্মযোদ্ধা
  5. মুশতাক ফাহাদ – আগ্রহী সিংহ
  6. আহনাফ আদিল – ধর্মিবিশ্বাসী ন্যায়পরায়ণতা
  7. মুশতাক ফুয়াদ – আগ্রহী অন্তর
  8. মুশতাক আনিস – আগ্রহী বন্ধু
  9. মাহির তাজওয়ার – দক্ষ রাজা
  10. মাহির শাহরিয়ার – দক্ষ রাজা
  11. মাহির মোসলেহ – দক্ষ সংস্কার
  12. বখতিয়ার – সৌভাগ্যবান
  13. মুস্তফা – মনোনীত
  14. মুস্তফা আমজাদ – মনোনীত সম্মানিত
  15. মুস্তফা আমের – মনোনীত শাসক
  16. হাসিন মাহতাব – সুন্দর চাঁদ
  17. হাসিন ইশরাক – সুন্দর সকাল
  18. হাসিন হামিদ – সুন্দর প্রশংসাকারী
  19. হাসিন আলমাস – সুন্দর হীরা
  20. হাসিন আনজুম – সুন্দর তারা
  21. হাসিন আরমান – সুন্দর ইচ্ছা
  22. হাসিন আজহার – সুন্দর অতি স্বচ্ছ
  23. হাসিন আখইয়ার – সুন্দর চমৎকার মানুষ
  24. হাসিন আখজার – সুন্দুর সবুজ বর্ণ
  25. হাসিন আজমল – সুন্দর নিখুঁত
  26. আসীর আবরার – সম্মানিত ন্যায়বান
  27. হাসিন আহমার – সুন্দর লাল বর্ণ
  28. হাসিন আখলাক – সুন্দর চারিত্রিক গুণাবলি
  29. হাসিন আহমদ – সুন্দর অতি প্রশংসনীয়
  30. হাসিন আহবাব – সুন্দর বন্ধু
  31. ফাতিন মেসবাহ – সুন্দর প্রদীপ
  32. ফাতিন মাহতাব – সুন্দর চাঁদ
  33. ফাতিন জালাল – সুন্দর মহিমা
  34. ফাতিন ইহসাস – সুন্দর অনুভুতি
  35. ফাতিন ইশতিয়াক – সুন্দর ইচ্ছা
  36. ফাতিন ইশরাক – সুন্দর সকাল
  37. ফাতিন ইলহাম – সুন্দর অনুভূতি
  38. ফাতিন অনজুম – সুন্দর তারা
  39. ফাতিন আবরেশাম – সুন্দর সিল্ক
  40. ফাতিন ফুয়াদ – সুন্দর অন্তর
  41. ফাতিন আলমাস – সুন্দর হীরা
  42. আজমল ফুয়াদ – নিখুঁত অন্তর
  43. ফারহান নাদিম – প্রফুল্ল সঙ্গী
  44. ফারহান মনসুর – প্রফুল্ল বিজয়ী
  45. ফারহান মুহিব – প্রফুল্ল প্রেমিক
  46. ফারহান মাসুদ – প্রফুল্ল সৌভাগ্যবান
  47. ফারহান আনিস – প্রফুল্ল বন্ধু
  48. ফারহান আমের – প্রফুল্ল শাসক
  49. ফারহান আকতাব – প্রফুল্ল নেতা
  50. ফারহান আনজুম – প্রফুল্ল তারা
  51. ফিরোজ আহবাব – সমৃদ্ধিশালী বন্ধু
  52. বশীর হাবিব – সুসংবাদ বহনকারী প্রিয় বন্ধু

More Name…

COLAR GOLD FIELD বা K.G.F

ইউনিক বা নতুন মেয়েদের সুন্দর কিছু ইসলামিক নাম

  1. আতিয়া সাহেবী =অর্থ =দানশীল রূপসী
  2. আতিয়া সানজিদা =অর্থ =দানশীল বিবেচক
  3. আতিয়া শাহানা =অর্থ =দানশীল রাজকুমারী
  4. আতিয়া শাকেরা =অর্থ =দানশীল কৃতজ্ঞ
  5. আতিয়া তাহিরা =অর্থ =দানশীল সতী
  6. আতকিয়া আয়মান =অর্থ =ধার্মিক শুভ
  7. আতকিয়া আজিজাহ =অর্থ =ধার্মিক সম্মানিত
  8. আতকিয়া বাসিমা =অর্থ =ধার্মিক হাস্যোজ্জ্বল
  9. আতকিয়া বিলকিস =অর্থ =ধার্মিক রানী
  10. আতকিয়া বুশরা=অর্থ = ধার্মিক শুভ নিদর্শন
  11. আজরা আসিমা =অর্থ =কুমারী সতী নারী
  12. আজরা আতিকা=অর্থ = কুমারী সুন্দরী
  13. আজরা আতিয়া =অর্থ =কুমারী দানশীল
  14. আজরা বিলকিস =অর্থ =কুমারী রানী
  15. আতিয়া ফিরুজ =অর্থ =দানশীল সমৃদ্ধিশীলা
  16. আতিয়া যয়নব =অর্থ =দানশীল রূপসী
  17. আতিয়া মাহমুদা =অর্থ =দানশীল প্রসংসিতা
  18. আতিয়া মাসুদা=অর্থ = দানশীল সৌভাগ্যবতী
  19. আতিয়া রাশীদা=অর্থ = দানশীল বিদূষী
  20. আফরা = অর্থ = সাদা
  21. সাইয়ারা = অর্থ = তারকা
  22. আফিয়া =অর্থ = পুণ্যবতী
  23. মাহমুদা = অর্থ = প্রশংসিতা
  24. রায়হানা = অর্থ = সুগন্ধি ফুল
  25. রাশীদা = অর্থ = বিদুষী
  26. রামিসা = অর্থ = নিরাপদ
  27. রাইসা =অর্থ = রাণী
  28. রাফিয়া = অর্থ = উন্নত
  29. নুসরাত = অর্থ = সাহায্য
  30. নিশাত = অর্থ = আনন্দ
  31. নাঈমাহ = অর্থ = সুখি জীবন যাপনকারীনী
  32. হাবীবা = অর্থ = প্রিয়া
  33. ফারিহা = অর্থ = সুখি
  34. তাসমিয়া =অর্থ = নামকরণ
  35. তাসনীম = অর্থ = বেহেশতের ঝর্ণা
  36. তাসফিয়া =অর্থ = পবিত্রতা
  37. তাসকীনা =অর্থ = সান্ত্বনা
  38. তাসমীম =অর্থ = দৃঢ়তা
  39. ফেরদাউস বেহেশতের নাম
  40. সালমা ফাওজিয়া =অর্থ = প্রশান্ত সফল
  41. সালমা মাহফুজা=অর্থ = প্রশান্ত নিরাপদ
  42. ফারযানা =অর্থ = কৌশলী
  43. দিলরুবা =অর্থ = প্রিয়তমা
  44. নওশীন =অর্থ = মিষ্টি
  45. তূবা =অর্থ = সুসংবাদ
  46. শাবানা =অর্থ = রাত্রিমধ্যে।
  47. রহিমা =অর্থ = দয়ালু।
  48. আসমা =অর্থ = অতুলনীয়।
  49. রোশনী =অর্থ = আলো।
  50. রুমালী =অর্থ = কবুতর।
  51. সাইদা =অর্থ = নদী।রা।
  52. আমীরাতুন নিসা =অর্থ = নারীজাতির নেত্রী।
  53. ইসমাত আফিয়া =অর্থ = পূর্ণবতী।
  54. কামরুন =অর্থ = ভাগ্য
  55. সুফিয়া =অর্থ = আধ্যাত্মিক সাধনাকারী।

More Girls Name…

Tags: , , , ,

Leave a Reply

 
Theme Designed Bybody{border:6px solid orange; margin:6px;}
Skip to toolbar