শিশুদের ইসলামিক নাম রাখার ক্ষেত্রে কুরআন ও ইসলামের নির্দেশনা
আসসালামু-আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
সবাই কেমন আছেন ?
আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন ৷
তো আজকে আমরা নবজাতক শিশুর নামকরন নিয়ে পবিত্র আল কুরআন এবং সুন্নাত তথা ইসলাম আমাদের যে সকল নির্দেশনা দিয়েছে সে বিষয়গুলো যানব
সাথে কিছু ছেলে ও মেয়েদের সুন্দ সুন্দর ইসলামিক নাম অর্থ সহ দেখে নিব ৷
NOT:
- একটি সুন্দর ইসলামিক নাম হতে পারে পরকালের মুক্তির সহায়ক ৷
- আমরা প্রায় সকলেই একদিন না একদিন বাবা অথবা মা হব ৷
- তাই আমাদের সন্তানের যাতে একটি সুন্দর ইসলামিক নাম রাখতে পারি
সেই জন্য এই লেখাটি সবাই পুরা পড়বেন অনুরোধ রইল ৷
ইসলামিক নাম এই পোষ্টে আমরা যেযে বিষয় গুলো যানতে পারব !
- ছেলে- মেয়েদের নাম রাখার ক্ষেত্রে কুরআন ও ইসলামের দিক নির্দেশনা
- ইসলামে যে সকল নাম রাখা যাবে ও যে সকল নাম রাখা যাবেনা!
- শিশুর ইসলামি নাম রাখার গুরুত্ব !
- নামের অর্থ বুঝে সন্তানের নাম রাখা !
- শিশুর নাম রাখার ক্ষেত্রে কার হক বেশি ?
- সন্তান জম্নগ্রহনের পর কখন নাম রাখা উত্তম ?
- সন্তানের নাম রাখার উপর তার জীবনের উপর যে প্রাভাব পড়ে ৷
- কিভাবে নতুন নতুন সুন্দর ইসলামিক নাম খুজে পাবেন !
একটি সন্তান পৃথিবীতে আসার পর তার নামকরন করা হয় ৷
আর নাম এর প্রভাব ব্যাক্তির জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে ৷
হযরত মুহাম্নাদ সা: বলেছেন বাবা-মার পক্ষথেকে সর্ব প্রথম উপহার হল
সন্তানের জন্য একটি সুন্দর ইসলামি নাম রাখা ৷
নবজাতক শিশু বা বাঁচ্চাদের নাম ইসলামিক রাখার তিনটি কারণ ৷
- প্রথমত একজন মুসলমানের নাম অবশ্যই ইসলামিক হওয়া উচিত ৷
বিশ্ব নবী বলেছেন কিয়ামতের দিন তোমাকে তুমার নাম এবং তোমার বাবার নাম ধরে ডাকা হবে ৷
তাই নামগুলো সুন্দর ও ইসলামিক হতে হবে ৷
ছেলেদের জন্য আল্লাহর কাছে সবথেকে প্রিয় নাম হল আব্দুল্লা ও আবদুর রহমান ৷
বিশ্ব নবী অনেকের নাম পরিবর্তন করে দিয়েছিল ৷
যেমন একজন এর নাম ছিল হাঝান যার অর্থ দুরচিন্তা ৷
নবীজি বললেন দুরচিন্তা কি কার নাম হতে পারে ?
আজ থেকে তুমার নাম ছাহাল যার অর্থ সহজ ৷
অথএব ইসলামি নাম রাখার যদি কোন গুরুত্ব না থাকত
তাহলে বিশ্ব নবী কখনও ইসলামি নাম রাখতে বলত না ৷
- দ্বিতীয়ত নামের একটি প্রভাব ব্যাক্তির জীবনে পড়ে থাকে ৷
হুদায়বিহার সন্ধির সময় , মুসলমানদের সাথে চুক্তির জন্য মক্কির
কাফেরদের পক্ষ থেকে নবীজির কাছে কয় এক দফায় কয় একজন প্রতিনিধী আসচিছল ৷
আর প্রতিবার নবীজি তাদের নাম জিগ্গাসা করে এবং ফিরিয়ে দেয় কোন রকম চুক্তি ছাড়া ৷
কয় একজন আসার পর একজন এর নাম সুনে ইয়াসির ৷ যার অর্থ সহজ ৷
নবীজি বলে ঠিক আছে তুমার সাথে বনিবনা হবে এবং ঠিকই চুক্তি হয়ে যায় ৷
এ থেকে বুঝা যায় ব্যাক্তির জীবনে নামের প্রভাব অবশ্যই পড়ে তানাহলে নবীজি এমনটা করতেন না ৷
একটি ঘটনা : এক সিয়ার দুটি ঘুড়া ছিল ৷ তিনি আবুবক্কার ও ওমর এর উপর খুব ক্ষিপ্ত ছিল ৷
একারণে তার দুই ঘোড়ার নাম রাখছিল
যথা — আবুবক্কার ও ওমর
৷ ঘটনা ক্রমে ঐলোকটা তার দুই ঘোড়ার যে কোন একটার লাথি খেয়ে মারা যায় ৷
তারপর লোকজন এক আলেম এর কাছে ঘটনা বর্ননা করেন ৷
পরে সেই আলেম বলেন খবর নিয়া দেখ তাকে যে ঘোড়ায় লাথি দিছে সেই ঘোড়ার নাম ওমর ছিল ৷
কারণ ওমর অন্যায় ও বাতিলের বারদ্ধে কঠর ও শক্ত ছিলেন ৷
পরে খবর নিয়া দেখা গেছে হ্যাঁ সেই ঘোড়ার নাম ছিল ওমর ৷
অথএব নামের একটা প্রভাব ব্যাক্তির জীবনে পড়ে ৷
- তিতীয়ত মানুষের নাম তার ধর্মিয় পরিচয় বহন করে ৷
দেখবেন বেসির ভাগ ধর্মে তাদের নামগুলো ধর্মিও পরিচয় বহন করে এমন নাম রাখে ৷
দেখবেন ইহুদি খিষ্টান রাও নেককার দের নাম অনুসরন করে নাম রাখে ৷
যেমন David নাম রাখে দাউথ আ: এর নামের সাথে মিলিয়ে ,
Marre নাম রাখে মারিয়াম এর নামের সাথে মিলিয়ে ৷
অথএব আমাদের সন্তানদের নাম অবশ্যই ইসলামিক নাম রাখতে হবে ৷
যাতে করে আমাদের পরবর্তি প্রোজম্ন বুঝতে পারে যে আমাদের বাব-দাদারা মুসলমান ছিল ৷
আর যদি আপনি এমন নাম রাখেন যে নাম কোন র্ধর্মিয় পরিচয় বহন করে না ৷
তাহলে ১০০-২০০ বছর পর যদি কখনও তার নাম নিয়ে আলোচনা হয়
তাহলে বুঝা যাবে না সে কোন ধর্মের মানুষ ছিল ৷
এবার আসা যাক সন্তানের নাম রাখার ক্ষেত্রে কার হক বেশি ?
সন্তান জন্ন গ্রহরণ করার পর তার নাম রাখার জন্য লোকের অভাব হয় না ৷
বাবা একনাম রাখে মায়ে এক নাম রাখে দাদা-দাদি নানা-নানি এক নাম রাখে ৷
এভাবে অনেক ঝামেলার সৃষ্টি হয় ৷
এমন যদি মত বিরোধ হয় তাহলে অবশ্যই বাবা যে নাম রাখবে সেই নাম মেনে নিয়ার মানসাকতা সবার থাকা উচিৎ ৷
অথএম এখানে সন্তানে নাম রাখার ক্ষেত্রে বাবার হক বেশি ৷
এবার আসি সন্তানের নাম কোন দিন রাখলে ভাল হয় ?
নামকরন এর ক্ষেত্রে অনেক ওলামারা বলেছে জম্নর দিনই নাম রাখতে ৷
আবার অনেকে বলেছে ৩য় দিনে নাম রাখতে আবার কেও ৭তম দিনে রাখতে বলেছে ৷
তবে ৭তম দিনে আকিকা করা সুন্নাত তাই এই দিনে নাম রাখলে ভাল হয় ৷
অর্থ বুঝে সন্তানের নাম রাখা
সবাই নতুন নতুন নাম রাখতে চায় তার ছেলে-মেয়ের জন্য ৷
যে নাম ইতিপূর্বে কেও রাখে নাই ৷
হ্যাঁ তবে আপনি যে নামই রাখুন না কেন সেই নামের অর্থ যেন সুন্দর ও ইসলামিক হয় ৷
কোন ধরনের ইসলামিক নাম সব থেকে ভাল ?
দেখুন আল্লাহর কাছে সবথেকে প্রিয় নাম হল দুটি যথা
আব্দুল্লা
আব্দুর রহমান ৷
তো নাম রাখার ক্ষেত্রে আপনি মহান আল্লাহর যে নাম গূলো আছে সেগুলা রাখতে পারেন প্রথমত ৷
তারপর নবী-রাসূলদের নাম রাখতে পারেন ৷ নবী-রাসূলদের বিবিদের নাম রাখতে পারেন ৷
তারপর সাহাবিদের নাম রাখতে পারেন ৷ এরপর ওলামা দের নাম রাখতে পারেন ৷
নতুন নতুন সুন্দর ইসলামিক নাম তৈরি করা বা খুজে বের করবেন যেভাবে
অনেক সময় দেখা যাই যে নাম রাখতে চাচছি সেই নাম আসেপাশের অনেকে রেখে ফেলেছে ৷
যেমন আপনার ভাতিজার নাম রহিম অপর দিকে আপনার সালার নাম ও রহিম
এখন আবার আপনার ছেলের নাম কেমনে রহিম রাখবেন ৷
দেখুন এমন হলেও আপনি আপনার ছেলের নাম রহিম রাখেন কোন সমস্যা নাই ৷
সৌদি আরবে এমন অনেক পরিবার আছে দাদার নাম নাতির নাম একই ৷
এতে তাদের সমস্যা হয়না আপনার কেন হবে ৷
এরপরও আপনি খুব সহজে সুন্দর সুন্দর নাম তৈরি করতে পারেন দুটি নাম এক সাথে মিলিয়ে ৷
যেমন : অব্দুর রহিম , আব্দুর জব্বার , ওমর ফারুক , আবদুর গফুর ইত্যাদি ৷
এভাবে আল্লাহর যে সকল নাম আছে তার সাথে মিক্স করে আপনি নতুন নাম রাখতে পারবেন ৷
দেখবেন একটি না একটি খাপ খেয়ে যাবে ৷
তার কারণ সব নামত আর আপনির ফ্যামেলিতে থাকবে না ৷
আপনি নবীদের নাম রাখতে পারেন ৷
নবীদের মেয়ে ও বিবিদের নাম রাখতে পারেন ৷
আপনি খুজে দেখুন হাজার হাজার নাম রয়েছে ৷
ইসলামে যে সকল নাম রাখা নিষেধ
ইসলামে অনেক নাম আছে যেগুলার অর্থ খারাপ সেগুলা রাখা যাবে না ৷
যেমন কার নাম রাখলেন শয়তান ৷ শব্দগত অর্থে বুঝা যাচছে এটা কি অর্থ প্রকাশ করছে ৷
আবার যেমন খিনজির যার অর্থ শুকর ৷
এখন আপনি কি আপনার সন্তানের নাম শুকর রাখবেন ? অবশ্যই না ৷
তাই যে সকল নামের অর্থ খারাপ অর্থ বুঝাই সে সকল নাম রাখা যাবে না ৷
ফিরাউন , নমরুদ, আবুযাহেল এসব নাম রাখা যাবে না ৷
আবার যেসকল নামের অর্থ শিরখ বা ইসলাম এর সাথে সাংর্গসিক সে নাম রাখা যাবে না ৷
যেমন অনেকে নাম রাখে আবুল বাসার যার অর্থ বাসার অর্থ মানুষ জাতী
আর আবুল বাসার মানে হল গোটা মানব জাতির পিতা ৷
এখন মানব জাতির পিতা হল আদম আ: ৷
কিন্তু আপনার ছেলের নাম রাখলেন আবুল বাসার যে
এখনও একটি সন্তান জম্ন দিতে পারলনা সে কিভাবে মানব জাতির পিতা হবে ৷
- আবার অনেকে চাহাবিদের নাম এবং টাইটেল এক করে নাম রাখে ৷
যেমন ওসমান গনি , ওমর ফারুক , আবুবক্কার সিদ্দিক ইত্যাদি ঠিক না ৷
কারণ ফারুক সিদ্দিক গনি এগুলা তাদের মরজাদার টাইটেল আপনার ছেলের ক্ষেত্রে এটা খাটে না ৷
পৃথিবীতে সিদ্দিক ফারুক গনি তাদের নামের ক্ষেত্রেই বসবে অন্য কার ক্ষেত্রে না ৷ - অপরদিকে আল্লাহর কিছু নাম আছে যা সরাসরি রাখা যাবে না ৷
আল্লাহর কিছু নাম আছে যা বান্দার জন্য খাটে আবার কিছু নাম আছে যা বান্দার জন্য খাটে না ৷
যেমন রাজ্জাক যার অর্থ রিজিকদাতা ৷ এখন ভেবে দেখেন রিযাকদাতা তো এক মাত্র আল্লাহ ৷
আপনার ছেলে কিভাবে রিযিকদাতা হবে ৷ খালেক অর্থ সৃষ্টিকর্তা ৷
এখন সৃষ্টিকর্তা এক মাত্র আল্লাহ ৷ আবার আহাদ অর্থ একক , ছামাদ অর্থ কার মোখাপেক্ষি না ৷
এসব নাম রাখা যাবে না ৷ তবে এসব নামের আগে আবদুল যোগ করে রাখতে পারেন ৷
তাই আল্লাহর এসব নাম রাখবেন না রাখলে দেখা যাবে মানুষে ব্যাংগ করে ডাকবে তাকে
আবার সরাসরি আল্লার নাম ধরে ডাকবে যা কখনও মেনে নিয়া যায় না ৷
যেমন যদি কাওকে ডাকদেন খালেক বলে তাহলে আপনি বলছেন এ সৃষ্টিকর্তা এদিকে আয় ৷
এখানে আপনি আল্লাহকে ডাকছেন অবমাননা করে ৷ আবার এই নাম নিয়ে ব্যাংগ করবে ৷
তাই সাবধাণ ৷
আসুন এবার কিছু ছেলে ও মেয়ে শিশুর নাম রাখার জন্য কিছু সুন্দর ইসলামিক নাম দেখে নেয় !
প্রথমে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
- আব্দুল্লা – অর্থ বান্দা, দাস বা গোলাম
- আব্দুর রহমান – এখানে আব্দুর অর্থ দাস বা গোলাম
এবং রহমান অর্থ দয়াময় বা পরম করুণাময় ৷
আব্দুল্লা এবং আব্দুর রহমান এই দুটি নাম মহান আল্লাহর কাছে সব থেকে প্রিয় ৷
- মুশতাক তাহমিদ – আল্লহর প্রশংসাকারী
- মুশতাক শাহরিয়ার – আগ্রহী রাজা
- মুশতাক নাদিম – আগ্রহী সঙ্গী
- মুশতাক মুজাহিদ – আগ্রহী ধর্মযোদ্ধা
- মুশতাক ফাহাদ – আগ্রহী সিংহ
- আহনাফ আদিল – ধর্মিবিশ্বাসী ন্যায়পরায়ণতা
- মুশতাক ফুয়াদ – আগ্রহী অন্তর
- মুশতাক আনিস – আগ্রহী বন্ধু
- মাহির তাজওয়ার – দক্ষ রাজা
- মাহির শাহরিয়ার – দক্ষ রাজা
- মাহির মোসলেহ – দক্ষ সংস্কার
- বখতিয়ার – সৌভাগ্যবান
- মুস্তফা – মনোনীত
- মুস্তফা আমজাদ – মনোনীত সম্মানিত
- মুস্তফা আমের – মনোনীত শাসক
- হাসিন মাহতাব – সুন্দর চাঁদ
- হাসিন ইশরাক – সুন্দর সকাল
- হাসিন হামিদ – সুন্দর প্রশংসাকারী
- হাসিন আলমাস – সুন্দর হীরা
- হাসিন আনজুম – সুন্দর তারা
- হাসিন আরমান – সুন্দর ইচ্ছা
- হাসিন আজহার – সুন্দর অতি স্বচ্ছ
- হাসিন আখইয়ার – সুন্দর চমৎকার মানুষ
- হাসিন আখজার – সুন্দুর সবুজ বর্ণ
- হাসিন আজমল – সুন্দর নিখুঁত
- আসীর আবরার – সম্মানিত ন্যায়বান
- হাসিন আহমার – সুন্দর লাল বর্ণ
- হাসিন আখলাক – সুন্দর চারিত্রিক গুণাবলি
- হাসিন আহমদ – সুন্দর অতি প্রশংসনীয়
- হাসিন আহবাব – সুন্দর বন্ধু
- ফাতিন মেসবাহ – সুন্দর প্রদীপ
- ফাতিন মাহতাব – সুন্দর চাঁদ
- ফাতিন জালাল – সুন্দর মহিমা
- ফাতিন ইহসাস – সুন্দর অনুভুতি
- ফাতিন ইশতিয়াক – সুন্দর ইচ্ছা
- ফাতিন ইশরাক – সুন্দর সকাল
- ফাতিন ইলহাম – সুন্দর অনুভূতি
- ফাতিন অনজুম – সুন্দর তারা
- ফাতিন আবরেশাম – সুন্দর সিল্ক
- ফাতিন ফুয়াদ – সুন্দর অন্তর
- ফাতিন আলমাস – সুন্দর হীরা
- আজমল ফুয়াদ – নিখুঁত অন্তর
- ফারহান নাদিম – প্রফুল্ল সঙ্গী
- ফারহান মনসুর – প্রফুল্ল বিজয়ী
- ফারহান মুহিব – প্রফুল্ল প্রেমিক
- ফারহান মাসুদ – প্রফুল্ল সৌভাগ্যবান
- ফারহান আনিস – প্রফুল্ল বন্ধু
- ফারহান আমের – প্রফুল্ল শাসক
- ফারহান আকতাব – প্রফুল্ল নেতা
- ফারহান আনজুম – প্রফুল্ল তারা
- ফিরোজ আহবাব – সমৃদ্ধিশালী বন্ধু
- বশীর হাবিব – সুসংবাদ বহনকারী প্রিয় বন্ধু

ইউনিক বা নতুন মেয়েদের সুন্দর কিছু ইসলামিক নাম
- আতিয়া সাহেবী =অর্থ =দানশীল রূপসী
- আতিয়া সানজিদা =অর্থ =দানশীল বিবেচক
- আতিয়া শাহানা =অর্থ =দানশীল রাজকুমারী
- আতিয়া শাকেরা =অর্থ =দানশীল কৃতজ্ঞ
- আতিয়া তাহিরা =অর্থ =দানশীল সতী
- আতকিয়া আয়মান =অর্থ =ধার্মিক শুভ
- আতকিয়া আজিজাহ =অর্থ =ধার্মিক সম্মানিত
- আতকিয়া বাসিমা =অর্থ =ধার্মিক হাস্যোজ্জ্বল
- আতকিয়া বিলকিস =অর্থ =ধার্মিক রানী
- আতকিয়া বুশরা=অর্থ = ধার্মিক শুভ নিদর্শন
- আজরা আসিমা =অর্থ =কুমারী সতী নারী
- আজরা আতিকা=অর্থ = কুমারী সুন্দরী
- আজরা আতিয়া =অর্থ =কুমারী দানশীল
- আজরা বিলকিস =অর্থ =কুমারী রানী
- আতিয়া ফিরুজ =অর্থ =দানশীল সমৃদ্ধিশীলা
- আতিয়া যয়নব =অর্থ =দানশীল রূপসী
- আতিয়া মাহমুদা =অর্থ =দানশীল প্রসংসিতা
- আতিয়া মাসুদা=অর্থ = দানশীল সৌভাগ্যবতী
- আতিয়া রাশীদা=অর্থ = দানশীল বিদূষী
- আফরা = অর্থ = সাদা
- সাইয়ারা = অর্থ = তারকা
- আফিয়া =অর্থ = পুণ্যবতী
- মাহমুদা = অর্থ = প্রশংসিতা
- রায়হানা = অর্থ = সুগন্ধি ফুল
- রাশীদা = অর্থ = বিদুষী
- রামিসা = অর্থ = নিরাপদ
- রাইসা =অর্থ = রাণী
- রাফিয়া = অর্থ = উন্নত
- নুসরাত = অর্থ = সাহায্য
- নিশাত = অর্থ = আনন্দ
- নাঈমাহ = অর্থ = সুখি জীবন যাপনকারীনী
- হাবীবা = অর্থ = প্রিয়া
- ফারিহা = অর্থ = সুখি
- তাসমিয়া =অর্থ = নামকরণ
- তাসনীম = অর্থ = বেহেশতের ঝর্ণা
- তাসফিয়া =অর্থ = পবিত্রতা
- তাসকীনা =অর্থ = সান্ত্বনা
- তাসমীম =অর্থ = দৃঢ়তা
- ফেরদাউস বেহেশতের নাম
- সালমা ফাওজিয়া =অর্থ = প্রশান্ত সফল
- সালমা মাহফুজা=অর্থ = প্রশান্ত নিরাপদ
- ফারযানা =অর্থ = কৌশলী
- দিলরুবা =অর্থ = প্রিয়তমা
- নওশীন =অর্থ = মিষ্টি
- তূবা =অর্থ = সুসংবাদ
- শাবানা =অর্থ = রাত্রিমধ্যে।
- রহিমা =অর্থ = দয়ালু।
- আসমা =অর্থ = অতুলনীয়।
- রোশনী =অর্থ = আলো।
- রুমালী =অর্থ = কবুতর।
- সাইদা =অর্থ = নদী।রা।
- আমীরাতুন নিসা =অর্থ = নারীজাতির নেত্রী।
- ইসমাত আফিয়া =অর্থ = পূর্ণবতী।
- কামরুন =অর্থ = ভাগ্য
- সুফিয়া =অর্থ = আধ্যাত্মিক সাধনাকারী।