বাংলাদেশ এর প্রাচীন ইতিহাসের উপাদান গুলা যেনে নিন….
১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়। নয় মাস পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের দেশ শত্রুমুক্ত হয়।
ইতিহাস বলতে বুঝায় যেসব তথ্য প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে ঐতিহাসিক সত্যকে প্রতিষ্টিত করা সম্ভব তাকেই ইতিহাসের উপাদান বলা হয়।
ইতিহাসের উপাদানকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।যথা:
(১) লিখিত উপাদান ও
(২) অলিখিত উপাদান।
লিখিত উপাদানের মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক বিবরণ, দলিলপত্র ইত্যাদি।
বিদেশি পর্যটকদের বিবরণ সব সময়ই ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বিবেচিত হয়েছে। এসব বর্ণনা থেকে তৎকালীন সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি, ধর্ম সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা যায়।
তবে অনেক কাহিনীর আড়ালে অনেক সত্য ঘটনা থেকে যায়। অলিখিত উপাদান থেকে আমরা বিশেষ সময়, স্থান বা ব্যাক্তি সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের ঐতিহাসিক তথ্য পাই।
প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন সমূহকে অলিখিত উপাদান বালা হয়।যেমন: মুদ্রা, শিলালিপি, তাম্রলিপি, ইমরাত ইত্যাদি।
এছাড়াও অধিবাসিদের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক আবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
প্রচীন অধিবাসিদের সভ্যতা, ধর্ম, জীবনযাত্রা, ব্যাবসা একদম সাধারণই ছিল। উদাহরণ হিসাবে উল্লেখ করা যায় সিন্ধু সভ্যতা, মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর ইত্যাদি।